ঢাকাবুধবার , ৭ জানুয়ারি ২০১৫
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

চতুর্থ দিনেও অবরুদ্ধ খালেদা

দৈনিক পাঞ্জেরী
জানুয়ারি ৭, ২০১৫ ১০:৩২ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

Gulshan-2নিজস্ব প্রতিবেদক : গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে চতুর্থ দিনের মতো অবরুদ্ধ রয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তার কার্যালয়ে পুলিশের কড়াকড়ি আগের মতোই রয়েছে। তবে আগের দিনের তুলনায় আজ পুলিশের উপস্থিতিও অনেকটা কম।
গেটের বাইরে পুলিশের লাগানো তালা আজও ঝুলছে। কার্যালয়ে কাউকে তারা প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। শনিবার রাত ১১টা থেকে বুধবার দুপুর ১টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অবরুদ্ধ হয়ে আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
গুলশানের ৮৬নং সড়কের ৬ নম্বরের এই বাসাটি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়। চারদিন ধরে এই কার্যালয়ের গেটের সামনে এক সারিতে নারী পুলিশ ও অন্য সারিতে পুরুষ পুলিশের দল নিয়ে দুই স্তরের নিরাপত্তা বসানো হয়েছে। কার্যালয়ের সামনের সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির জন্য রাখা বালু ভর্তি ট্রাকগুলো সরিয়ে নেয়া হলেও খালেদা জিয়ার বাইরে বের হওয়ার পথ আগের মতোই অবরুদ্ধ করে আছে।
জলকামান ও পুলিশের বড় লরি রাস্তার ওপর আড়াআড়িভাবে রেখে ওই সড়কে সব ধরনের যানচলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। সাধারণ মানুষজনকেও বিকল্প পথে চলাচল করতে বলেছেন পুলিশ সদস্যরা। রাস্তার দুই মোড়ে পুলিশের কয়েকটি পিকআপ ও সাঁজোয়া যান রাখা হয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে এই কার্যালয়ে আছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, আবদুল কাইয়ুম, খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, শামসুল আল আমীন ডিউ, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানাসহ সংগঠনের কয়েকজন নেত্রী।
সকাল ১০টায় গুলশানের বাসা এ থেকে বেগম জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তা দলের দুই সদস্য নাস্তা নিয়ে বাসায় ঢুকেছেন। তবে কার্যালয়ের ভেতর থেকে কেউ বাইরে আসেননি। খালেদা জিয়ার আত্মীয়স্বজনের বাসা থেকে তার জন্য খাবার পাঠানো হয়েছে। ফটকে পরীক্ষার পর সেসব খাবার ভেতরে যেতে দেয়া হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার প্রধান ফটকের ছোট দরজাটির (পকেট গেট) খুলে দেয়া হয়। সেই পথ দিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও নিরাপত্তাকর্মীদের যাতায়াত করতে দেয়া হচ্ছে।