ঢাকাশনিবার , ১০ জানুয়ারি ২০১৫
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

এয়ার এশিয়ার লেজ উদ্ধার

দৈনিক পাঞ্জেরী
জানুয়ারি ১০, ২০১৫ ১১:২৩ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

2আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ইন্দোনেশিয়ার নৌবাহিনীর সদস্যরা শনিবার সাগর থেকে এয়ার এশিয়ার বিধ্বস্ত বিমানের লেজ উদ্ধার করেছে। কিউজেড-৮৫০১ বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার দু সপ্তাহ পর এর লেজটি উদ্ধার করা হল। তবে বিমানের ব্লাকবক্সটি এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয় কর্মকর্তাদের ধারনা, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার সময় এটি লেজের অংশ থেকে আলাদা হয়ে যায়।
গত ২৮ ডিসেম্বর ১৬২ জন আরোহী নিয়ে ইন্দোনেশিয়া থেকে সিঙ্গাপুর যাওয়ার পথে নিখোঁজ হয়েছিল এয়ার এশিয়ার এই বিমানটি। দীর্ঘদিন ধরে অনুসন্ধানের পর জাভা সাগরে এটি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানা যায়। ইতিমধ্যে ৪৮টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে উদ্ধারকারীরা অনুমান করছেন, অধিকাংশ লাশ বিমানের ধ্বংসাবশেষের মধ্যে আটকা পড়ে আছে।
শুক্রবার জাভা সাগরের তলদেশ থেকে ‘পিং’ সঙ্কেত সনাক্ত হয়েছে। উদ্ধারকর্মীদের ধারনা, এয়ার এশিয়ার বিধ্বস্ত বিমানের ‘ব্ল্যাক বক্স’ থেকেই ওই সংকেত আসছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে ডুবুরিদের সেখানে পাঠানো হয়েছে বলে বিবিসিকে জানান ইন্দোনেশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান জেনারেল মোলডকো।
ফ্লাইট কিউজেড৮৫০১ এর লেজের অংশটি বোর্নেও উপকূলের যে অংশে পাওয়া গেছে সেখান থেকেই সঙ্কেত পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান উদ্ধারকর্মীরা।
বুধবার জাভা সাগরের ১শ ফুট গভীরে বিধ্বস্ত বিমানের লেজ খুঁজে পায় ডুবুরির দল। শেষবারের মত যেখান থেকে বিমানটি ট্রাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল, তার থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে লেজটি খুঁজে পাওয়া যায়।
উদ্ধারকারী দলগুলো এখনো সাগর থেকে মৃতদেহ এবং বিমানের ধ্বংসাবশেষ উঠিয়ে আনার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া এবং উত্তাল ঢেউয়ের কারণে তাদের কাজে ব্যাঘাত ঘটছে।
এয়ার এশিয়ার ওই বিমানটি কী কারণে বিধ্বস্ত হয়েছিল এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া  যায়নি। তবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে বিমানের প্রচলিত গতিপথ বদলাতে চেয়েছিলেন পাইলট। ব্লাকবক্স উদ্ধার করার পরই দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ জানা যাবে।