ঢাকাসোমবার , ৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কম্পিউটার ল্যাব হচ্ছে ২২ হাজার স্কুলে

দৈনিক পাঞ্জেরী
সেপ্টেম্বর ৮, ২০১৪ ১২:১০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

jpg3নিজস্ব প্রতিবেদক

ডিজিটাল বৈষম্য দূরীকরণে কম খরচে উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ও মাতৃভাষায় ইন্টারনেট কনটেন্ট বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্ততে (আইসিটি) উন্নয়নের জন্য এটা খুব জরুরি। কমনওয়েলথ টেলিকমিউনিকেশন অরগানাইজেশন ফোরাম (সিটিও) সম্মেলনের উদ্বোধনীতে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

সোমবার সকালে ঢাকায় হোটেল রেডিসনে তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলন শুরু হয়েছে।

আইসিটি শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আর্থ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দূরত্ব ঘুচিয়ে ডিজিটাল বৈষম্য দূর করার প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্ব দেন তিনি।

তিনি জানান, এ লক্ষ্যে সরকার পরবর্তী প্রজন্মকে আইসিটিতে দক্ষ করে তুলতে ২২ হাজার উচ্চমাধ্যমিক স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব করার কাজ শুরু করেছে।

তিনি বলেন, ই-ব্যাংকিং, ই-সিটিজেন সেবা দিয়ে নাগরিকদের জীবনযাত্রা আরো সহজ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ নীতি আইসিটিতে বৈপ্লবিক উন্নয়ন ঘটিয়েছে।

উল্লেখ্য, ঢাকায় প্রথমবারের মতো শুরু হয়েছে সিটিও কাউন্সিল সভা। ৫৪তম এ সভা তিন দিনব্যাপী চলবে।

সকালে এ সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী। এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয়- ‘আইসিটিস ফর ডেভেলপমেন্ট- ফ্রম এক্সেস টু ইনক্লুসিভ অ্যান্ড ইনোভেটিভ সার্ভিস।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন- সিটিওর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক টিম আনউইন, নাইজেরিয়ান টেলিকমিউনিকেশনস কমিশনের প্রধান নির্বাহী ড. ইউজিন জুয়াহ, তথ্য ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।

৮-১০ সেপ্টম্বর তিনদিন ব্যাপী সম্মেলনে বার্ষিক ফোরামে কমনওয়েলথভূক্ত ৫৩ টি দেশের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী , সচিব, পদস্থ কর্মকর্তা , রেগুলেটর, সিদ্ধান্ত প্রণয়নকারী, অপারেটর, বেসরকারিসংস্থা, ব্যবসায়ী , গণমাধ্যম, নাগরিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ অংশ নিচ্ছেন।

কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর সরকার, টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা, অপারেটরসহ এ খাতের অংশীদারদের জন্য সিটিওর ফোরাম একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম। সিটিও কাউন্সিল মিটিং মূলত সিটিওর সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী সভা। প্রতিবছর একবার কমনওয়েলথভুক্ত একটি দেশে এই সভা হয়। সিটিওর সদর দপ্তর লন্ডনে। গত বছর নাইজেরিয়ায় এ ফোরামের বার্ষিক সভা হয়।

সিটিওর বার্ষিক ফোরামের আয়োজক কমিটির মিডিয়া উপকমিটির আহ্বায়ক বিটিআরসি সচিব মো. সরওয়ার আলম বলেন, সভায় কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রী, সচিব, রেগুলেটর প্রধান, সরকারি-বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা এবং এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট প্রায় ৩০০ প্রতিনিধি কাউন্সিলে অংশ নিচ্ছেন। বাংলাদেশ থেকে এ সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষকতায় রয়েছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে বেইস টেকনোলোজিস এ আয়োজনের ‘ল্যানিয়ার্ড স্পন্সর’, রবি আজিয়াটা লিমিটেড, এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড ও বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেড ‘লাঞ্চ স্পন্সর’ এবং ‘ডিনার স্পন্সর’ হিসাবে রয়েছে সিটিসেল (প্যাসিফিক বাংলাদেশ টেলিকম লিমিটেড)।