ঢাকামঙ্গলবার , ১১ মার্চ ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

জমির বিরোধে মাদারীপুরে প্রবাসীকে কুপিয়ে মারাত্মক জখম

মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধি:
মার্চ ১১, ২০২৫ ৯:৩৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে মাদারীপুরের সদর উপজেলার খোয়াজপুর ইউনিয়নের চরগোবিন্দপুর গ্রামের সিঙ্গাপুর প্রবাসী মফিজ আকনকে কুপিয়ে মারাত্মকভাবে জখম করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ ঘটনায় সোমবার (১০ মার্চ) রাতে মাদারীপুর সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছে ভূক্তভোগি পরিবার। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত একই এলাকার নাসিম আকনসহ অন্যরা পলাতক রয়েছে। থানায় লিখিত অভিযোগে জানা যায়, দীর্ঘ দিন ধরে সম্প্রীতি সমবায় সমিতি নামে একটি সংস্থার জায়গা নিয়ে নাসিম আকন ও নয়ন আকনের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। এরই জেরে আদালতে উভয়ে পক্ষ মামলা দায়ের করেন। এক পর্যায়ে স্থানীয় শালীস মিমাংসা করে মামলা তুলে নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়। সেই মোতাবেক নয়ন আকন পক্ষের লোকজন মামলা তুলে নেয়। কিন্তু নাসিম আকন মামলা তুলে নেয় ন। ফলে বিরোধ চলেই আসছিল। গত ৯ মার্চ রাতে নয়ন আকনের ভগ্নিপতি সিঙ্গাপুর প্রবাসী মফিজ আকন নগদ তিন লাখ টাকা নিয়ে বাড়ী ফিরছিল। এসময় চরগোবিন্দপুরের আবু সিপাইয়ে বাড়ীর সামনে আসলে পরিকল্পিতভাবে তার উপর হামলা করে। এসময় তাকে অস্ত্র দিয়ে আঘাত করলে গুরুতর জখম হয়। পরে তার ডাক-চিৎকারে লোকজন এগিয়ে এসে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এসময় তার মাথা ও শরীরের একাধিক স্থানে জখম হয়। এ ব্যাপারে মাদারীপুর সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। এ ব্যাপারে নয়ন আকন বলেন, ‘আমার ভগ্নিপতির উপর নাসিম আকন, শাহাদাত আকন, রিফাত আকন, ফাহাদ আকনসহ ৮ থেকে ১০ জন হামলা করে গুরুতর জখম করেছে। সেই সাথে তার সাথে নগদ তিন লাখ টাকা, এক ভরি স্বর্ণ, মোবাইল ফোনসহ নিয়ে গেছে। আমি এ ঘটনার বিচার চাই।’ তবে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্তরা এলাকা থেকে পালিয়ে গেছে। তাদের বাড়ীতে গিয়েও কাউকে পাওয়া যায়নি। ফলে তাদের কোন বক্তব্য নেয়া যায়নি। এ ব্যাপারে মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মোখলেচুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি লিখিতভাবে পেয়েছি। তদন্ত করে মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হবে। যদি অভিযুক্তদের বিষয়টি সত্য হয়, তাহলে গ্রেফতার করা হবে।’