জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ২০১৮ সালে মাদারীপুর-২ আসেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মিল্টন বৈদ্য বলেছেন-আমরা আঠারো বছর আন্দোলন সংগ্রাম করেছি পনেরোটি বছর ভোট দিতে পারিনি। বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয় স্বাধীন হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল গণতন্ত্র। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরেই আমাদের গণতন্ত্র এবং ভোটাধিকারকে হরণ করা হয়েছে। রবিবার সন্ধায় মাদারীপুর শহরের পুরান বাজার ফুডবাজ রেষ্টুরেন্টে বিশিষ্ট নাগরিক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দের সম্মানে দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। তিনি আরো বলেন, শেখ হাসিনা বিরোধী দলের উপরে বুলডোজার চালিয়েছিল, আমরা মানুষের ভোটাধিকারের জন্য আন্দোলন করেছি আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য আন্দোলন করিনি জনগণ ভোট দিবে যাকে খুশি তাকে ভোট দেবে জনগণের ভোটে নির্বাচিত যিনি হবেন তিনি সংসদে যাবেন এবং তারা দেশ চালাবেন। আমি রাজনীতিতে এসেছি মানুষের সেবা করার জন্য, আপনারা সকলে আমাকে সহযোগিতা করবেন আমার ভুলগুলো আপনারা ধরিয়ে দিবেন এবং ভালো কাজে উদ্বুদ্ধ করবেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি আসাদুজ্জামান পলাশ, জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম লিটু,জেলা যুবদলের সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান ফুকু,কৃষকদলের আহ্বায়ক এ্যাড. অলিল দর্জি, জেলা বিএনপির সাবেক স্বাস্থ বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ লুৎফর রহমান, সাবেক সিভিল সার্জন ডাঃ গোলাম সরোয়ারসহ বিএনপির নেতাকর্মী ও জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সাংবাদিকবৃন্দ।