ঢাকামঙ্গলবার , ২৫ মার্চ ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

গণহত্যা চালানোয় ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে পালাতে হয়েছে: সেলিমা রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক
মার্চ ২৫, ২০২৫ ১১:৫৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

“লেবার পার্টির আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল”

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান বলেছেন, বিগত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সরকার ক্ষমতায় থাকার জন্য পিলখানায় হত্যাকাণ্ড করেছে। তেমন করে ছাত্রদের উপরও গণহত্যা চালায়। সেজন্য বাংলাদেশের সকল ছাত্র-জনতা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ রাজপথে নেমে আসে। এজন্য ফ্যাসিস্ট সরকার (শেখ হাসিনাকে) পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। তাই সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। শুধু শ্রদ্ধা জানালেই হবে না। তাদের স্বপ্নে পূরণে আমাদের কাজ করতে হবে। এজন্য আমাদের দেশের সকল দলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর পুরানা পল্টনের ওয়েস্টন রেস্টুরেন্টে আয়োজিত ‘বৈষম্যহীন রাষ্ট্রগঠনে নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। মাহফিলের আয়োজন করে বাংলাদেশ লেবার পার্টি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সেলিমা রহমান বলেন, দেশের ক্ষমতায় একের পর ফ্যাসিস্ট এসেছে যারা, জোর করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছে। আমরা এই ফ্যাসিস্টে শিকার হয়ে হয়েছিলাম। ৯০ এর গণআন্দোলন দেখেছেন, যেখানে এরশাদের পতন আমরা ঘটিয়েছিলাম। তারপরে গত ১৭ বছর যে ফ্যাসিস্ট সরকার ছিল, সেই ১৭ বছর তারা এ দেশের জনগণকে নির্বিচারে হত্যা করেছে।
তিনি বলেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে স্তরে ছিল বৈষম্য। সেজন্য আগস্টের ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে এসেছিল। এখনকার তরুনরা চিন্তা ভাবনায় অনেক এগিয়ে। তরুনদের চিন্তা আর প্রবীনদের অভিজ্ঞতা দিয়ে এই দেশকে আমাদের এগিয়ে নিতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ৫ আগস্টে যে বিজয় অর্জন করেছি, তা কোনো ভাবেই হারাতে দেয়া যাবে না। ওই অর্জনকে বিপথগামী করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে পাশের দেশে বসে পতিত সরকার চক্রান্ত করছে। বিগত ১৭ বছর আমরা যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ছিলাম, সেভাবে আমাদের আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ হওয়া দরকার। বাংলাদেশ লেবার পার্টির মহাসচিব খন্দকার মিরাজুল ইসলামের পরিচালনায় ইফতার মাহিফলে আরও বক্তব্য রাখেন, জামায়াতে ইসলামীর নির্বাহী পরিষদ সদস্য মাওলানা আবদুল হালিম, বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া, এডভোকেট বোরহান উদ্দিন, এলডিপির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমদ, জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, আমজনতার দলের আহবায়ক কর্নেল মিয়া মশিউজ্জামান, বিডিপি চেয়ারম্যান এডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম চান, জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, এনডিএম মহাসচিব মোমিনুল আমিন, পিআরপি মহাসচিব রাজা রহমান, বাংলাদেশ লেবার পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এস এম ইউসুফ আলী, এডভোকেট জোহরা খাতুন জুঁই, হিন্দুরত্ম রামকৃষ্ণ সাহা, যুগ্ম মহাসচিব মুফতি তরিকুল ইসলাম সাদি, হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, দফতর সম্পাদক মোঃ মিরাজ খান, ঢাকা মহানগর সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ছাত্র মিশনের সভাপতি সৈয়দ মো. মিলন ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাজমুল ইসলাম মামুন প্রমূখ।