ঢাকাবৃহস্পতিবার , ১৩ নভেম্বর ২০১৪
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সেনাবাহিনীর জন্য বরাদ্দে নীতিমালা নেই

দৈনিক পাঞ্জেরী
নভেম্বর ১৩, ২০১৪ ২:৪৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

TIbনিজস্ব প্রতিবেদক : সেনাবাহিনীর জন্য যেকোনো বরাদ্দ একটা নীতিমালার মধ্যে হতে হবে। কিন্তু দেশে কোন প্রতিরক্ষা নীতিমালা নেই, বলে মন্তব্য করেছেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) গোলটেবিল মিলনায়তনে ‘আইন, বিধি, মানবাধিকার ও জনস্বার্থকে উপেক্ষা করে কৃষিজমি, বনভূমি দখল ও অধিগ্রহণ বিষয়ে তথ্যানুসন্ধান সম্পর্কিত’ এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আইন ও সালিশ কেন্দ্র, টিআইবি, এএলআরডি, বেলা, ব্লাস্ট, নিজেরা করি, বাপা ও বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের যৌথ আয়োজনে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
তিনি বলেন, ‘সেনা প্রতিরক্ষার জন্য যে কোন বরাদ্দে আমাদের আপত্তি নেই। তবে সেটা হতে হবে একটা নীতিমালার মধ্য দিয়ে। কিন্তু আমাদের দেশে কোনো প্রতিরক্ষা নীতিমালা নেই। প্রতিরক্ষার কোন খাতে কত টাকা বরাদ্দ তার কোনো ব্যাখ্যা দেয়া হয় না। অর্থমন্ত্রীর বাজেটে সবচেয়ে ছোট প্যারা হচ্ছে প্রতিরক্ষা খাত।’
জনগণকে অবহেলা করে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় না মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘দেশে অবশ্য সেনানিবাসের প্রয়োজন আছে। কিন্তু সেটা জনগণের অধিকার খর্ব করে কেন?
ইফতেখারুজ্জামান অভিযোগ করে বলেন, ‘সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে সরকারের কাছে অনুরোধ নয় নির্দেশ আসে এই এই সুবিধা দিতে হবে। তখন সরকার তা মেনে নেয়। ভূমি দস্যুদের যেমন ভূমির উপর আক্রোশ একই ভাবে সেনাবাহিনীও কি একই ভূমিকা পালন করবে?’
টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘এই সংবাদ সম্মেলনের পর আমরা সেনাবাহিনীর প্রধান ও সরকার প্রধানের সঙ্গে কথা বলতে চাইব। জানিনা সে সুযোগ পাবো কিনা।’
সংবাদ সম্মেলনে ব্লাস্টের অনারারি নির্বাহী পরিচালক ব্যারিস্টার সারা হোসেন বলেন, ‘মিথ্যা মামলার সামান্য তদন্ত না করে বছরের পর বছর এসব ঝুলিয়ে রাখা হচ্ছে। সরকারি বিচার ব্যবস্থা এ হয়রানির একটা বড় অংশ।’
সংবাদ সম্মেলনে এসময় লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন বেলার প্রধান  নির্বাহী  অ্যাডভোকেট সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। নিজেরা করির সমন্বয়কারী খুশি কবিরের সঞ্চালনায় এসময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল, বাংলাদেশ আদিবাসী ফোরামের সাধারন সম্পাদক সঞ্জীব দ্রং সহ ভূমি অধিগ্রহনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ব্যাক্তিরা।