ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২০ নভেম্বর ২০১৪
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আইসিএলের এমডিকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুদক

দৈনিক পাঞ্জেরী
নভেম্বর ২০, ২০১৪ ১২:০৬ অপরাহ্ণ
Link Copied!

Dudakনিজস্ব প্রতিবেদক : গ্রাহকের কাছ থেকে পৌনে ৩ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে আইডিয়াল কো অপারেটিভ সোসাইটির (আইসিএল) ব্যবস্থপনা পরিচালক এইচএনএম শফিকুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এ জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। দুদকের উপ পরিচালক হামিদুল হাসান তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে উপ পরিচালক হামিদুল হাসান তাকে তলব করে একটি নোটিশ পাঠান।
নোটিশে তাকে আগামী ২০ নভেম্বর দুদকের প্রধান কার্যালয়ে বক্তব্য প্রদানের জন্য হাজির হতে বলা হয়েছে।
সূত্রটি জানায়, সমবায় অধিদপ্তরের অনুমোদন নিয়ে আইডিয়াল কো অপারেটিভ সোসাইটি (আইসিএল) নামে একটি সমিতি খোলেন একটি প্রতারক চক্র। সেখানে প্রতি মাসে ২৪ থেকে ৩০ শতাংশ লাভের প্রলোভন দেখিয়ে সেনাবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা (গ্রুপ ক্যাপ্টেন) আবু জাফর এবং উইং কমান্ডার শফিকুর রহমান নামে দুজন গ্রাহকের কাছ থেকে ২ কোটি ৬২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়, যা এখনও ফেরত দেয়নি আইসিএল কর্তৃপক্ষ।
২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে ভুক্তভোগী গ্রাহকরা আইসিএল গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে জানতে পারে সেই কার্যালয়সহ সারা দেশের ৩৪টি অফিসই বর্তমানে তালাবদ্ধ। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থপনা পরিচালক এইচএনএম শফিকুর রহমান ও অন্য পরিচালকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেও তাদের এ পর্যন্তু কোনো খোঁজ-খবর পাওয়া যায়নি। তাই শফিকুর রহমান তাদের এ টাকা প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছে মর্মে দুদকে একটি অভিযোগ আসে।
আর এ অভিযোগ আমলে নিয়ে তা অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। যার প্রেক্ষিতে গত ২৮ অক্টোবর একজন অনুসন্ধানী কর্মকর্তা নিয়োগ দেয় কমিশন। আর এ অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য আজ বৃহস্পতিবার এ প্রতারণার চক্রের মূল হোতা ও আইসিএলের এমডিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এর আগে আইসিএলের বিরুদ্ধে ২০ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে প্রায় সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও অনুসন্ধান করছে দুদক। প্রথমে অভিযোগটি দুদকের উপ পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন অনুসন্ধান করলেও বর্তমানে এ অভিযোগটি অনুসন্ধান করছে উপ পরিচালক হামিদুল হাসান। আর এ বিপুল পরিমাণ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এর আগেও আইসিএলের এমডি, চেয়ারম্যন ও পরিচালকসহ কয়েকজন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুদক।