স্পোর্টস ডেস্ক : জুনিয়র এএইচএফ কাপে বাংলাদেশ ছাড়া আর কোনো দলের বিপক্ষে হারেনি চাইনিজ তাইপে।
দুর্দান্ত খেলে লঙ্কানদের হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুরু করেছিল তারা। রোববার মওলানা ভাসানী জাতীয় হকি স্টেডিয়ামে সেই লঙ্কানদের ৬-২ ব্যবধানে হারিয়েই টুর্নামেন্ট শেষ করলো তারা। এর মাধ্যমে এএইচএফ কাপের তৃতীয় সেরা দলের খেতাব পেলো উ সিয়াং বাহিনী। জুনিয়র হকিতে এদিন প্রথমে এগিয়ে গিয়েও হার মানা লঙ্কানরা হয়েছে চতুর্থ সেরা দল।
গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে শক্তিশালী ওমানের বিপক্ষে তাইপে জয়ের খুব কাছাকাছি গিয়েও ১-১ ব্যবধানের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে। অবশ্য ওমানের সমান ৭ পয়েন্ট নিয়েও গোল ব্যবধানের পিছিয়ে পড়ে ফাইনাল থেকে ছিটকে পড়ে এশিয়ার দলটি। তাই লঙ্কানদের বিপক্ষে ৬-২ ব্যবধানের জয়ে তৃতীয় স্থান দখল করাটা লাল জার্সিধারীদের জন্য সান্ত্বনার এক অর্জনই।
এদিন খেলার ১৪ মিনিটে ম্যাচের প্রথম গোল পায় লঙ্কানরাই। এসময় পেনাল্টি থেকে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার হয়ে গোল করেন ইডিরিসিংহে। অবশ্য এই অগ্রগামিতা খুব বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি তারা। আট মিনিট পরই সমতায় ফেরে তাইপে। এসময় ফিল্ড গোল করেন ই সি (১-১)। এরপর ম্যাচের ৩৭ মিনিট সি ফ্যানের গোলে তাইপে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায়।৪৬ মিনিটে আরো একটি গোল বাড়ে তাইপের। এবার লক্ষ্যভেদ করেন লি সিয়াং।
তিন মিনিট বাদে স্কোরশিটে নাম ওঠা পো সেংয়েও। খেলার ৫২ মিনিটে বিজয়ী দল তাদের পঞ্চম গোলের দেখা পায় সুং জেনের হাত ধরে। এর এক মিনিট বাদে লঙ্কানদের পক্ষে আরেকটি গোল করেন কুতুবউদ্দিন শহীদ। পরে আরো একটি গোল পায় লাল শিবির। যাতে ৬-২ ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। আর টুর্নামেন্টের তৃতীয় সেরা দল হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করে।
জুনিয়র এএইচএফ কাপে বাংলাদেশ ছাড়া আর কোনো দলের বিপক্ষে হারেনি চাইনিজ তাইপে।
দুর্দান্ত খেলে লঙ্কানদের হারিয়ে টুর্নামেন্টের শুরু করেছিল তারা। রোববার মওলানা ভাসানী জাতীয় হকি স্টেডিয়ামে সেই লঙ্কানদের ৬-২ ব্যবধানে হারিয়েই টুর্নামেন্ট শেষ করলো তারা। এর মাধ্যমে এএইচএফ কাপের তৃতীয় সেরা দলের খেতাব পেলো উ সিয়াং বাহিনী। জুনিয়র হকিতে এদিন প্রথমে এগিয়ে গিয়েও হার মানা লঙ্কানরা হয়েছে চতুর্থ সেরা দল।
গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে শক্তিশালী ওমানের বিপক্ষে তাইপে জয়ের খুব কাছাকাছি গিয়েও ১-১ ব্যবধানের ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে। অবশ্য ওমানের সমান ৭ পয়েন্ট নিয়েও গোল ব্যবধানের পিছিয়ে পড়ে ফাইনাল থেকে ছিটকে পড়ে এশিয়ার দলটি। তাই লঙ্কানদের বিপক্ষে ৬-২ ব্যবধানের জয়ে তৃতীয় স্থান দখল করাটা লাল জার্সিধারীদের জন্য সান্ত্বনার এক অর্জনই।
এদিন খেলার ১৪ মিনিটে ম্যাচের প্রথম গোল পায় লঙ্কানরাই। এসময় পেনাল্টি থেকে দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কার হয়ে গোল করেন ইডিরিসিংহে। অবশ্য এই অগ্রগামিতা খুব বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনি তারা। আট মিনিট পরই সমতায় ফেরে তাইপে। এসময় ফিল্ড গোল করেন ই সি (১-১)। এরপর ম্যাচের ৩৭ মিনিট সি ফ্যানের গোলে তাইপে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায়।৪৬ মিনিটে আরো একটি গোল বাড়ে তাইপের। এবার লক্ষ্যভেদ করেন লি সিয়াং।
তিন মিনিট বাদে স্কোরশিটে নাম ওঠা পো সেংয়েও। খেলার ৫২ মিনিটে বিজয়ী দল তাদের পঞ্চম গোলের দেখা পায় সুং জেনের হাত ধরে। এর এক মিনিট বাদে লঙ্কানদের পক্ষে আরেকটি গোল করেন কুতুবউদ্দিন শহীদ। পরে আরো একটি গোল পায় লাল শিবির। যাতে ৬-২ ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে তারা। আর টুর্নামেন্টের তৃতীয় সেরা দল হওয়ার কৃতিত্ব অর্জন করে।