ঢাকারবিবার , ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

জাহাজ নির্মাণে ইইউ উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহ্বান

দৈনিক পাঞ্জেরী
ডিসেম্বর ১৪, ২০১৪ ১২:৩২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

amuনিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশে পরিবেশবান্ধব জাহাজ নির্মাণ ও রিসাইক্লিং শিল্পে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু।
রোববার দুপুরে শিল্প মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত পিয়েরে মায়াদুনের সঙ্গে বৈঠকে এ আহ্বান জানান শিল্পমন্ত্রী।
তিনি বলেন, ‘পটুয়াখালীর পায়রা সমুদ্র বন্দর সংলগ্ন এলাকা এবং চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় সরকার অত্যাধুনিক জাহাজ নির্মাণ ও রিসাইক্লিং শিল্প গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে।’
‘ইউরোপীয় ইউনিয়নের উদ্যোক্তারা এক্ষেত্রে যৌথ বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে পারে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) সূচনালগ্নে সরকার ট্রেড ইউনিয়ন চালুর সুযোগ দেয়নি। বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের কমপ্লায়েন্সের অংশ হিসেবে সরকার ইপিজেডে শ্রমিক কল্যাণ সমিতি চালুর উদ্যোগ নিয়েছে। এর পাশাপাশি ইতোমধ্যে তৈরি পোশাক শিল্পের কর্মপরিবেশ উন্নয়নে শ্রম আইন প্রণয়ন, পরিদর্শক নিয়োগসহ বিদেশি ক্রেতাদের সব সুপারিশ বাস্তবায়ন করেছে।’
বৈঠকে ইইউয়ের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের উন্নয়নে সরকার গৃহীত উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, ‘তৈরি পোশাক কারখানায় কর্মপরিবেশের উন্নয়নে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে প্রশংসনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে।’ তৈরি পোশাক শিল্পের পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য শিল্পখাত বৈচিত্রকরণের পরামর্শ দেন তিনি।
রাষ্ট্রদূত পিয়েরে মায়াদুন বলেন, ‘বাংলাদেশের শিল্পখাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সাত বছর মেয়াদী একটি উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। এর আওতায় শিক্ষা, পুষ্টি, খাদ্য নিরাপত্তা, শিল্পদক্ষতা বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন খাতে প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রাখলে ২০২১ সালের আগেই মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে।’
বৈঠকে তৈরি পোশাক খাতের দক্ষতা বৃদ্ধি, বাংলাদেশের শিল্পখাতের বৈচিত্রকরণ, ইপিজেডে শ্রমিক ইউনিয়নের অধিকার প্রদান, ইইউয়ের সহায়তায় বাংলাদেশের শিল্পখাতের উন্নয়নসহ দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।