ঢাকারবিবার , ১৪ ডিসেম্বর ২০১৪
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ক্রীড়া উন্নয়নে ৩৮ কোটি টাকা!

দৈনিক পাঞ্জেরী
ডিসেম্বর ১৪, ২০১৪ ১২:৪৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

Walton-Pressস্পোর্টস ডেস্ক : খেলাধুলার অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য সামনের এক বছরে ৩৮ কোটি টাকা ব্যয় করবে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। বার্ষিক উন্নয়ন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে সংস্কার ও উন্নয়ন কাজে এই অর্থ ব্যয় করবে এনএসসি।
খেলাধুলার জন্য বাংলাদেশের রয়েছে ৪৫ ফেডারেশন। এর মধ্যে অনেক ফেডারেশনের পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা নেই। রাগবি, টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টনসহ অনেক ফেডারেশনের নেই মাঠ। বিগত বছরগুলোতে অবকাঠামোগত চোখে পড়ার মতো কোন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চোখে পড়েনি। রোববার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের তৃতীয় তলায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব শিব নাথ রায়কে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘অবকাঠামোগত উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এনএসসি। গত বছর পল্টনের শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ ইনডোর স্টেডিয়ামে ১০ লাখ টাকার কাঠ বসানো হয়েছিল। বসানো হয়েছিল ফ্লাড লাইট। তবে জিমনেশিয়ামে আবারও সমস্যা দেখা দিয়েছে। অচল হয়ে গেছে বদলানো কাঠ ছাড়া স্টেডিয়ামের অন্য স্থানগুলো।’
এটা ক্রীড়া সামগ্রিক ক্রীড়া অবকাঠামোর একখণ্ড চিত্র মাত্র। এভাবে ভাঙ্গাগড়ার মধ্য দিয়ে জোড়াতালি দিয়েই চলছে খেলাধুলার চর্চা। কিন্তু খেলার মাঠ, খেলার উপকরণসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধার জন্য খেলোয়াড়-সংগঠকদের হাহাকারের সমাপ্তি হয়নি কখনও। তবে বরাবরের মতো আশার বাণী শোনালেন  জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব শিবনাথ রায়।
হ্যান্ডবল ফেডারেশনের আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসে তিনি জানান, ‘৫০ কোটি টাকার বরাদ্দের ১২ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে। আর বাকি ৩৮ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে অবকাঠামোগত উন্নয়নের কাজে।’ এই সামান্য অর্থ হয়তো ক্রীড়াঙ্গণে আমূল পরিবর্তন নিয়ে আসবে না। তবে সঠিক পরিকল্পনা অনুসারে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে অনেক কিছুই হয় এতে। অবশ্য ভবিষ্যতে ক্রীড়াঙ্গণের উন্নয়নের জন্য আরও অধিক সরকারী বরাদ্দ আসবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘আমাদের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী খেলাধুলার উন্নয়নে অত্যন্ত আগ্রহী।’
এমন আশার বাণী প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু বছর শেষে উন্নয় কার্যক্রম দেখে হাতশাই ঝড়ে সকলের কণ্ঠে। এবার ভিন্ন কিছু হবে সেই আশা করতে দোষ কী।