ঢাকাবৃহস্পতিবার , ১৮ ডিসেম্বর ২০১৪
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. কৃষি ও অন্যান্য
  5. খেলাধুলা
  6. গল্প ও কবিতা
  7. জাতীয়
  8. তথ্যপ্রযুক্তি
  9. দেশজুড়ে
  10. ধর্ম ও জীবন
  11. প্রবাস
  12. বানিজ্য
  13. বিনোদন
  14. বিশেষ প্রতিবেদন
  15. মুক্তমত
আজকের সর্বশেষ সবখবর

তারেকের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

দৈনিক পাঞ্জেরী
ডিসেম্বর ১৮, ২০১৪ ৯:৪৭ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

Tareqনিজস্ব প্রতিবেদক : লন্ডনে বসে মানহানিকর বক্তব্য দেয়ার অভিযোগে দায়ের করা মানহানি ও রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি কবরেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইউনুস খান এ পরোয়ানা জারি করেন।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে একটি মানহানি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এর আগে দুপুরে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইউনুস খানের আদালতে অ্যাডভোকেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান দুলাল মানহানি ও্র রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ এনে তারেক রহমানকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন।
পরে বেলা ২টায় বিচারক বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে তারেক রহমানের নামে গ্রেপ্তারি জারি করেন।
মামলায় বাদী অভিযোগ করেন, গত ১৫ ডিসেম্বর রাতে ইস্ট লন্ডনের দ্যা অস্ট্রিয়াম অডিটরিয়ামে বিএনপি আয়োজিত বিজয় দিবসের আলোচনা সভায় তারেক রহমান  শেখ মুজিবুর রহমানকে মামলার আসামি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে রাজাকার এবং শখের বন্দি বলে আখ্যায়িত করেন এবং  ‍মুক্তিযুদ্ধে শেখ মুজিব ও তার পরিবারের ভূমিকা নেই বলে বক্তব্য দিয়েছেন।
গত ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ায় এ ধরনের বক্তব্য প্রকাশিত হয়েছে। ১৭ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় বাদী তার চেম্বারে এসে পত্রপত্রিকা দেখে এ বিষয়ে অবগত হন। আসামির এ ধরনের রক্তব্যকে বাদী রাষ্ট্রদ্রোহ ও মানহানিকর এবং রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গভীর চক্রান্ত করার অপরাধ হিসেবে বর্ণনা করে এ মামলাটি দায়ের করেন।
মামলায় বাদী আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আবেদন জানান। মামলায় বাদী নিজে ছাড়াও আরো ছয়টি পত্রপত্রিকা ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া ও এর প্রতিনিধিদের সাক্ষী হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
বাদীর পক্ষে অ্যাডভোকেট মাজেদা আক্তার সুহি ও অ্যাডভোকেট শাহজাহান রুহুল মামলটি দায়ের করেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত মামলাটি আদালতে শুনানির অপেক্ষায় ছিল।